১০টি বিখ্যাত লোগো ও তাদের অর্থ

বিশেষত্বঃ তিনটি প্রাথমিক রংয়ের (নীল, হলুদ, লাল) পর একটি যৌগিক রং (সবুজ) ব্যবহার করা হয়েছে।

অর্থঃ গুগল প্রচলিত নিয়মের বাইরে গিয়ে আলাদা কিছু করে।

২. উবুন্টু

বিশেষত্বঃ উপরের দিকে তাকিয়ে থাকা তিনজন মানুষ একে অপরের হাত ধরে একটি বৃত্ত তৈরি করেছে।

অর্থঃ মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম উবুন্টু তৈরির পেছনে অসংখ্য মানুষের সহযোগিতা ফুটে উঠেছে এ লোগোতে।

৩. আমাজন

বিশেষত্বঃ লোগোর ‘a’ বর্ণের নিচ থেকে ‘z’ বর্ণের নিচ পর্যন্ত একটি হাসির চিহ্ন রয়েছে।

অর্থঃ আমাজনে ‘a’ থেকে ‘z’ অর্থাৎ সব ধরনের জিনিস পাওয়া যায়। হাসির চিহ্নটি আমাজনের ব্যবহারকারীদের সন্তুষ্টিকে বোঝায়।

৪. আইবিএম

বিশেষত্বঃ নীল রঙয়ের অনেক সমান্তরাল রেখা দিয়ে লোগোটি আঁকা।

অর্থঃ সমান্তরাল রেখাগুলো সমান চিহ্নের মত দেখায়, যা সমতার প্রতীক।

৫. অ্যাডিডাস

বিশেষত্বঃ লোগোতে তিনটি মোটা রেখা মিলে পর্বতের আকার ধারণ করেছে।

অর্থঃ সাফল্যের জন্য একজন মানুষের যেসব প্রতিকূলতাকে অতিক্রম করতে হয়, সেগুলোর প্রতীক হলো এই পর্বত।

৬. বিএমডব্লিউ

লোগোর নীল আর সাদা অংশটি মিলে বিমানের চলন্ত প্রপেলারকে বোঝায়। তবে এ ধারণাটা নানা কারণে বিতর্কিত। উল্লেখ্য যে, প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় কোম্পানিটি বিমানের যন্ত্রাংশ তৈরিতে বড় ভূমিকা পালন করেছিলো।

৭. মার্সিডিজ বেঞ্জ

মাটি, সমুদ্র আর আকাশ — সব জায়গাতে মার্সিডিজ বেঞ্জের আধিপত্যকে ধারণ করে আছে লোগোর তিন কোণা তারাটি।

৮. জিলেট

লোগোর ‘G’ আর ‘I’ এর একাংশ কেটে ফেলা হয়েছে, যা দিয়ে ধারালো জিলেট রেজরের নির্ভুল কাজকে বোঝানো হয়েছে।

৯. ইউনিলিভার

বিভিন্ন আইকন দিয়ে লোগোর ‘U’ বর্ণটি তৈরি করা হয়েছে। প্রতিটা আইকন কোম্পানিটির একেকটি দিকের প্রতিনিধিত্ব করে। যেমনঃ এক জোড়া ঠোঁটের আইকন দিয়ে বোঝানো হয়েছে সৌন্দর্য ও রুচি।

১০. ফেডএক্স

কম সময়ের মধ্যে মানুষের কাছে কোন কিছু পৌঁছে দেয়া ফেডএক্সের লক্ষ্য। এর লোগোতে ‘E’ ও ‘X’ এর মধ্যে ফাঁকা জায়গাটা একটা তীর চিহ্নকে বোঝায়, যা কোম্পানির লক্ষ্যকে তুলে ধরে।