
সূর্য থেকে দূরত্বের দিক থেকে তৃতীয় অবস্থানে থাকা পৃথিবী একটি টেরেসট্রিয়াল (Terrestrial) গ্রহ। অন্য তিন টেরেসট্রিয়াল গ্রহের (বুধ, শুক্র ও মঙ্গল) চেয়ে আকারে বড় এটি। আমাদের পৃথিবী সম্পর্কে আটটি তথ্য দিয়ে এবারের ইনফোগ্রাফিক বানানো হয়েছে। যে কেউ এটি ডাউনলোড করতে পারবেন এখান থেকে।
(টেরেসট্রিয়াল গ্রহ: সূর্যের কাছাকাছি থাকা প্রথম চারটি গ্রহ। এরা মূলত সিলিকেট পাথর ও ধাতু দিয়ে তৈরি)
লক্ষ করুনঃ মোবাইল ডিভাইস ব্যবহারকারীদের এ ইনফোগ্রাফিকটি দেখতে সমস্যা হতে পারে। তাই আমরা সংযোজিত তথ্যগুলো নিচে দিয়ে দিচ্ছি।
– প্রায় ৪.৬ বিলিয়ন বছর আগে সূর্য ও অন্যান্য গ্রহগুলোর সাথে পৃথিবীর সৃষ্টি হয়।
– সৌরজগতের গ্রহগুলোর মধ্যে শুধু পৃথিবীর নাম কোন দেব-দেবীর নামে রাখা হয় নি। বাকিদের নাম গ্রিক ও রোমান মিথলজি থেকে এসেছে।
– সৌরজগতের “Goldilocks Zone” নামক অঞ্চলে পৃথিবীর অবস্থান। এমন অবস্থানের কারণে এখানে জীবনের অস্তিত্ব সম্ভব হয়েছে।
– জানুয়ারির শুরুর দিকে পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব কিছুটা কমে আসে। জুলাইয়ের দিকে এ দূরত্ব বেড়ে যায়।
– পৃথিবী নিজ অক্ষের উপর ২৩.৪৩৯৩ ডিগ্রি কোণে হেলে থাকে।
– ঊনবিংশ শতাব্দী থেকে এ পর্যন্ত পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র প্রায় ১০% দুর্বল হয়েছে। এ চৌম্বক ক্ষেত্র আমাদের গ্রহকে সৌর ঝড় থেকে রক্ষা করে।
– সৌরজগতের গ্রহগুলোর মধ্যে পৃথিবীর ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি।
– পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ কেন্দ্রে তাপমাত্রা প্রায় ৭০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তথ্যসূত্রঃ NASA.